১) সর্বোচ্চ ৩ বৎসরের মধ্যে হিফজ সম্পন্ন করার প্রয়াস।
২) হিফজের পাশাপাশি ৭ ম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন।
৩) রিওয়ায়েতে হাফস আন-আসিম-এর উপর ইজাযা ও সনদে মুত্তাসিল লাভের সুযোগ।
৪) অর্থসহ বিষয়ভিত্তিক কুরআন মুখস্থ করা।
৫) আন্তর্জাতিক তাহফিজুল কুরআন সংস্থা সৌদি আরব কর্তৃক সনদ প্রদান ।
৬) সর্বাধুনিক প্রযুক্তি – অডিও, ভিডিও - ইউটিউব, টুইটার, ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, জুম, গুগলমিট এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হাফিজ ও কারিদের থেকে কিরাআত শিখার সুস্ঠু ব্যবস্থা।
৭) উত্তীর্ণদের বিশ্বের খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয় যথা: মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়, উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়, আল কুরআন বিশ্ববিদ্যালয়, তায়িব্যাহ বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ায় ভর্তির ক্ষেত্রে পূর্ণ সহযোগিতা প্রদান।
৮) কুসংস্কার, শিরক ও বিদআত মুক্ত নিখাদ তাওহীদি আকিদা বিশ্বাস তৈরিতে উন্নত নৈতিক গুণাবলী সৃষ্টির
লক্ষ্যে তারবিয়্যাতি কর্মসূচি পালন করা।
৯) উচ্চতর ডিগ্রিধারী, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা শিক্ষাদান।
১০) কুরআন-সুন্নাহ, সালফে সালেহিন ও আইম্মায়ে মুজতাহিদিনের এর নীতি ও আদর্শের আলোকে পরিচালিত
১১) প্রবাসী ও চাকরিজীবীদের সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব গ্রহণ।
১২) ব্যায়াম খেলাধুলা সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম আয়োজন।
১৩) আরবি ও ইংরেজি ভাষার উপর চারটি দক্ষতা (বলা, শোনা, লেখা, বোঝা) অর্জনের সুযোগ।
১৪) তারাবিয়্যাহ ও তাযকিয়া বিষয়ে পৃথক কর্মসূচি।
১৫) কম্পিউটার প্রশিক্ষণ।
১৬) উন্নত আবাসিক ব্যবস্থাপনা।